- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- ইসলামী বই
- উলামায়ে দেওবন্দ
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
নিয়োগ পাচ্ছেন ৩,৫০০ চিকিৎসক, পদোন্নতি ৭ হাজার!
- আপডেটেড: বুধবার ২৯ Oct ২০২৫
- / পঠিত : ৩ বার

দেশের স্বাস্থ্যখাতে দীর্ঘদিনের চিকিৎসক সংকট নিরসনে একটি বড় ধরনের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে যাচ্ছে। আগামী ২০ নভেম্বরের মধ্যেই ৩ হাজার ৫০০ নতুন চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে, যাদের মধ্যে ৩ হাজার ১০০ জনই সরাসরি তৃণমূলের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবায় যোগ দেবেন।
মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) রাজধানীতে আয়োজিত এক কর্মশালায় এই তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান। তিনি বলেন, এই নিয়োগের ফলে চিকিৎসকের ঘাটতি অনেকাংশে কমে আসবে।
শুধু নতুন নিয়োগই নয়, চিকিৎসকদের পদোন্নতি সংক্রান্ত জটিলতা নিরসনেও যুগান্তকারী পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। ডা. সায়েদুর রহমান জানান, ‘ইতিহাসে প্রথমবারের মতো পদের বাইরে থেকেও সাত হাজার চিকিৎসককে পদোন্নতি দেওয়া হচ্ছে। আরও ৪০০-৫০০ চিকিৎসকের পদোন্নতি চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে’। এই উদ্যোগের ফলে আগামী ৫ থেকে ৭ বছরের মধ্যে চিকিৎসকদের পদ সংক্রান্ত সংকট পুরোপুরি কেটে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।
একইসাথে, দেশের হাসপাতালগুলোতে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব পূরণেও কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। আগামী দুই মাসের মধ্যে দেশের সব হাসপাতালে বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পদ পূরণ করা হবে। এমনকি অধ্যাপক ও সহযোগী অধ্যাপকদের জেলা পর্যায়ের হাসপাতালেও পদায়ন করা হবে বলে জানানো হয়েছে। পাশাপাশি উপজেলা হেলথ কমপ্লেক্সগুলোকে একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালের কাঠামোতে রূপান্তরের কাজও চলমান রয়েছে।
কর্মশালায় স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. মো. আবু জাফর ২০৩০ সালের মধ্যে সবার জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষা নিশ্চিত করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, এই লক্ষ্য অর্জনে শক্তিশালী নীতি, পর্যাপ্ত বাজেট এবং দক্ষ মানবসম্পদ—এই তিনটি দিকেই সমানভাবে মনোযোগ দিতে হবে। তার মতে, ‘স্বাস্থ্যব্যবস্থায় নানা শূন্যতা থাকলেও কাজের আন্তরিকতা বাড়লে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব’।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. সাইদুর রহমান বলেন, ‘আমাদের আরও অনেক কাজ বাকি। স্বাস্থ্যখাতকে মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তুলতে হলে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে’।
রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত এই কর্মশালায় সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের উপ-সচিব (এইচআর) ডা. মো. শেখ সাদেক। এতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. আহমেদ জামশেদ মোহাম্মদ, নিপসম পরিচালক অধ্যাপক ডা. জিয়াউল ইসলাম এবং বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা সহযোগী ডা. শাহানা সুলতানাসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।

নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন


















