- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- ইসলামী বই
- উলামায়ে দেওবন্দ
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
সেনাবাহিনী: মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগে ১৫ সেনা কর্মকর্তা সামরিক হেফাজতে
- আপডেটেড: রবিবার ১২ Oct ২০২৫
- / পঠিত : ৩৮ বার

বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সদর দপ্তর জানিয়েছে, মানবতাবিরোধী অপরাধের পৃথক মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা থাকা ১৫ জন সেনা কর্মকর্তাকে সামরিক হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তবে একজন কর্মকর্তা এখনও নিখোঁজ রয়েছেন।
শনিবার (১১ অক্টোবর) দুপুরে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের অফিসার্স মেসে সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানিয়েছেন বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর অ্যাডজুট্যান্ট জেনারেল মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান।
তিনি বলেন, মোট ১৫ অভিযুক্ত কর্মকর্তা বর্তমানে সেনাবাহিনী হেফাজতে রয়েছে। তবে একজন কর্মকর্তা অনুপস্থিত। তিনি সকালে বাসা থেকে বের হন এবং সে সময় থেকে বাড়ি ফিরে আসেননি। তার খোঁজের জন্য তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে।
তিনি আরও বলেন, ২৫ জন সাবেক ও বর্তমান সেনা কর্মকর্তার নামে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। ৯ অক্টোবরের মধ্যে তাদের ঢাকা ক্যান্টমেন্টে সেনা হেফাজতে আনার জন্য বলা হয়েছিল। এ প্রথা অনুসারে, অভিযোগপ্রাপ্তদের আমরা হেফাজতে নিই।
হাকিমুজ্জামান বলেন, একজনকে খোঁজে পেতে ডিজিএফআই, এনএসআই ও বিজিবিসহ সংশ্লিষ্ট সব সংস্থাকে বলা হয়েছে যেন তিনি দেশত্যাগ করতে না পারেন।
মেজর জেনারেল মো. হাকিমুজ্জামান আরও বলেন, সেনাবাহিনী বিচারের পক্ষে রয়েছে এবং ইনসাফে কোনো আপস হবে না। হেফাজতে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের আদালতে হাজির করা হবে কি না, তা নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ডিজিএফআই অফিসে ২০০৭, ২০০৯, ২০১৪ ও ২০১৫ সালে কী ঘটেছিল, সেটা সেনাবাহিনী কীভাবে জানবে? আমাদের পক্ষে তা জানা সম্ভব নয়। অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা চাইলে আমাদের হেফাজতে, পুলিশে বা আদালতে যেতে পারেন।

নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন





















