- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- ইসলামী বই
- উলামায়ে দেওবন্দ
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলায় হাসিনা-কামালের মৃত্যুদণ্ড চাইলো রাষ্ট্রপক্ষ
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ১৬ Oct ২০২৫
- / পঠিত : ৩৯ বার

বৈষম্যবিরোধী ছাত্রজনতার আন্দোলন চলাকালে সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ করেছে রাষ্ট্রপক্ষ। টানা পাঁচ দিনের যুক্তিতর্ক শেষে চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম দুই আসামির সর্বোচ্চ শাস্তি অর্থাৎ মৃত্যুদণ্ড চেয়েছেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেলের কাছে চিফ প্রসিকিউটর এ আবেদন করেন।
একই সঙ্গে রাজসাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দেওয়া সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের শাস্তির বিষয়ে আদালতের বিবেচনার ওপর ছাড় দেন তিনি।
চিফ প্রসিকিউটর ট্রাইব্যুনালকে বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানে এক হাজার ৪০০ ছাত্র-জনতাকে হত্যা করা হয়েছে। একজন মানুষকে হত্যার জন্য যদি একবার মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়, তাহলে এক হাজার ৪০০ মানুষকে হত্যার দায়ে শেখ হাসিনাকে এক হাজার ৪০০ বার ফাঁসি দিতে হবে। কিন্তু আইনে এটা সম্ভব নয়। এজন্য মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য আমরা তার চরম দণ্ড দেওয়ার আবেদন করেছি। যদি তাকে এ দণ্ড দেওয়া হয়, তাহলে দেশের জনগণ ন্যায়বিচার পাবে।
পরে প্রেস ব্রিফিংয়ে চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, বাংলাদেশ থেকে অপরাধ সংঘটনের পরও তিনি ভারত থেকে আন্দোলনকারীদের হত্যার হুমকি দিয়েছেন। যারা বিচার চেয়েছেন তাদেরও নির্মূলের কথা বলেছেন। বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেওয়ার কথাও বলেছেন।
তিনি বলেন, এত হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করার পরও তার মধ্যে ন্যূনতম অনুশোচনা নেই। তিনি একজন ‘হার্ডনট ক্রিমিনাল’ হিসেবে অবতীর্ণ হয়েছেন। তাই তাকে আইন অনুযায়ী চরম দণ্ড দেওয়া উচিত।
চিফ প্রসিকিউটর সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল সম্পর্কেও বলেন, তিনি গ্যাং অব ফোরের সদস্য ছিলেন। তার বাসায় বসে হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা করা হয়েছিল। ড্রোন ও হেলিকপ্টার থেকে মারণাস্ত্র নিক্ষেপের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। নিজে গ্রাউন্ডে গিয়ে দেখেছেন, হত্যাকাণ্ড সঠিকভাবে হচ্ছে কি না। তাই তার ক্ষেত্রেও চরম দণ্ড চাওয়া হয়েছে। তবে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন রাজসাক্ষী হওয়ায় আদালত সিদ্ধান্ত নেবেন।
চিফ প্রসিকিউটর উল্লেখ করে বলেন, শহীদ ও আহতদের পরিবার সম্ভবত তাদের আলোর প্রদীপ ছিলেন। ভবিষ্যতে পরিবারের ক্ষতিপূরণের জন্য আসামিদের সম্পদ থেকে আদেশ দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন





















