- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- ইসলামী বই
- উলামায়ে দেওবন্দ
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
ফখরুল: জুলাই সনদ বাস্তবায়ন অধ্যাদেশ জারি করার ক্ষমতা অন্তর্বর্তী সরকারের নেই
- আপডেটেড: বৃহস্পতিবার ৩০ Oct ২০২৫
- / পঠিত : ২০ বার

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো সাংবিধানিক ক্ষমতা নেই ‘জুলাই জাতীয় সনদ (সংবিধান সংস্কার) বাস্তবায়ন অধ্যাদেশ ২০২৫’ জারি করার। তিনি বলেন, ‘অর্ডার’ বা অধ্যাদেশ আইনের মর্যাদা রাখে, আর আইন জারি করার এখতিয়ার কেবল রাষ্ট্রপতির। অন্তর্বর্তী সরকারের এমন কোনো ক্ষমতা নেই।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও সালাহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব ও সুপারিশ একতরফাভাবে জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, কিছু ধারা ও উপধারা যা ঐকমত্যে পৌঁছে গিয়েছিল, তা পরে গোপনে পরিবর্তন করা হয়েছে, দলের কোনো অনুমোদন বা জ্ঞাতি ছাড়াই।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, কমিশনের এই প্রস্তাবগুলো প্রমাণ করে যে দীর্ঘ এক বছরের কথিত সংস্কার প্রক্রিয়া আসলে ছিল সময় ও সম্পদের অপচয়, জাতির সঙ্গে এক ধরনের প্রতারণা।
ফখরুল বলেন, ১৭ অক্টোবর সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় যখন ঐতিহাসিকভাবে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা হয়, তখন শুধু ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়, সনদের চূড়ান্ত কপি তখন বিএনপিকে দেখানো হয়নি।
পরে যখন মুদ্রিত কপি হাতে পাই, দেখি বেশ কিছু ধারায় পরিবর্তন আনা হয়েছে যা ঐকমত্যে গৃহীত ছিল, বলেন তিনি।
উদাহরণ হিসেবে তিনি জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি সরকারি ও বেসরকারি অফিসে প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা বাতিলের প্রস্তাব প্রায় সব রাজনৈতিক দল লিখিতভাবে অনুমোদন দিয়েছিল, কিন্তু সেটি সনদে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদ (যা পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম তফসিল সম্পর্কিত) সম্পূর্ণ বাতিলের বিষয়ে ঐকমত্য ছিল, তাও গোপনে পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে।
ফখরুল বলেন, সনদের বাস্তবায়ন অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, প্রস্তাবিত সংস্কারগুলো ২৭০ দিনের মধ্যে কার্যকর না হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে, এটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী।
তিনি বলেন, এভাবে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়া গণতন্ত্রে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
আগের দিন (২৯ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ফখরুল বলেন, ঐকমত্য কমিশন বিএনপির ‘ভিন্নমত নোট’ বাদ দিয়ে জাতি ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
আমরা বিস্মিত হয়েছি, যে প্রতিবেদনে আমাদের ভিন্নমত ছিল, তা প্রকাশিত প্রতিবেদনে বাদ দেওয়া হয়েছে। এটা কোনো ঐকমত্য নয়। তাহলে কমিশন গঠনের প্রয়োজনই বা কী ছিল? বলেন তিনি।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়, জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংশোধনসমূহ বাস্তবায়নের জন্য সরকার ‘জুলাই ন্যাশনাল চার্টার (কনস্টিটিউশনাল রিফর্ম) ইমপ্লিমেন্টেশন অর্ডার ২০২৫’ নামে একটি অধ্যাদেশ জারি করবে।
এ বিষয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘অর্ডার’ আইনের মর্যাদা রাখে, তাই এটি রাষ্ট্রপতির এখতিয়ারভুক্ত বিষয়, অন্তর্বর্তী সরকারের নয়।
বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন। সংবাদ সম্মেলনে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, সেলিমা রহমান ও সালাহউদ্দিন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন।
ফখরুল অভিযোগ করে বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাব ও সুপারিশ একতরফাভাবে জাতির ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
তিনি বলেন, কিছু ধারা ও উপধারা যা ঐকমত্যে পৌঁছে গিয়েছিল, তা পরে গোপনে পরিবর্তন করা হয়েছে, দলের কোনো অনুমোদন বা জ্ঞাতি ছাড়াই।
বিএনপি মহাসচিব বলেন, কমিশনের এই প্রস্তাবগুলো প্রমাণ করে যে দীর্ঘ এক বছরের কথিত সংস্কার প্রক্রিয়া আসলে ছিল সময় ও সম্পদের অপচয়, জাতির সঙ্গে এক ধরনের প্রতারণা।
ফখরুল বলেন, ১৭ অক্টোবর সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় যখন ঐতিহাসিকভাবে জুলাই সনদে স্বাক্ষর করা হয়, তখন শুধু ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়, সনদের চূড়ান্ত কপি তখন বিএনপিকে দেখানো হয়নি।
পরে যখন মুদ্রিত কপি হাতে পাই, দেখি বেশ কিছু ধারায় পরিবর্তন আনা হয়েছে যা ঐকমত্যে গৃহীত ছিল, বলেন তিনি।
উদাহরণ হিসেবে তিনি জানান, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি সরকারি ও বেসরকারি অফিসে প্রদর্শনের বাধ্যবাধকতা বাতিলের প্রস্তাব প্রায় সব রাজনৈতিক দল লিখিতভাবে অনুমোদন দিয়েছিল, কিন্তু সেটি সনদে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি।
সংবিধানের ১৫০(২) অনুচ্ছেদ (যা পঞ্চম, ষষ্ঠ ও সপ্তম তফসিল সম্পর্কিত) সম্পূর্ণ বাতিলের বিষয়ে ঐকমত্য ছিল, তাও গোপনে পরিবর্তন করে দেওয়া হয়েছে।
ফখরুল বলেন, সনদের বাস্তবায়ন অধ্যাদেশে বলা হয়েছে, প্রস্তাবিত সংস্কারগুলো ২৭০ দিনের মধ্যে কার্যকর না হলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হবে, এটি গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের পরিপন্থী।
তিনি বলেন, এভাবে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হওয়া গণতন্ত্রে কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।
আগের দিন (২৯ অক্টোবর) জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক অনুষ্ঠানে ফখরুল বলেন, ঐকমত্য কমিশন বিএনপির ‘ভিন্নমত নোট’ বাদ দিয়ে জাতি ও রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রতারণা করেছে।
আমরা বিস্মিত হয়েছি, যে প্রতিবেদনে আমাদের ভিন্নমত ছিল, তা প্রকাশিত প্রতিবেদনে বাদ দেওয়া হয়েছে। এটা কোনো ঐকমত্য নয়। তাহলে কমিশন গঠনের প্রয়োজনই বা কী ছিল? বলেন তিনি।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রস্তাবে বলা হয়, জুলাই জাতীয় সনদের সংবিধান সংশোধনসমূহ বাস্তবায়নের জন্য সরকার ‘জুলাই ন্যাশনাল চার্টার (কনস্টিটিউশনাল রিফর্ম) ইমপ্লিমেন্টেশন অর্ডার ২০২৫’ নামে একটি অধ্যাদেশ জারি করবে।
এ বিষয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, সংবিধানের ১৫২ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ‘অর্ডার’ আইনের মর্যাদা রাখে, তাই এটি রাষ্ট্রপতির এখতিয়ারভুক্ত বিষয়, অন্তর্বর্তী সরকারের নয়।

নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন


















