- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- ইসলামী বই
- উলামায়ে দেওবন্দ
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ভাষণের সময় কূটনীতিকদের ওয়াকআউট
- আপডেটেড: শনিবার ২৭ Sep ২০২৫
- / পঠিত : ৪৩ বার

নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে বক্তব্য শুরু করতেই তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তার ভাষণ শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই বিভিন্ন দেশের শত শত কূটনীতিক সভাকক্ষ ত্যাগ করেন। এর ফলে অধিবেশন কক্ষের একটি বড় অংশ মুহূর্তের মধ্যে ফাঁকা হয়ে যায়।
টাইমস অব ইসরায়েলের বরাত দিয়ে জানা যায়, নেতানিয়াহু মঞ্চে দাঁড়িয়ে বক্তব্য শুরু করতেই এই প্রতিবাদী ঘটনা ঘটে। সভাকক্ষ ত্যাগ করা কূটনীতিকদের মধ্যে কেবল আরব ও মুসলিম দেশগুলোর প্রতিনিধিরাই ছিলেন না, তাদের সঙ্গে আফ্রিকা ও ইউরোপের কয়েকটি দেশের কূটনীতিকরাও যোগ দেন। অন্যদিকে, নেতানিয়াহুর সমর্থকেরা এ সময় করতালি ও দাঁড়িয়ে সম্মান জানিয়ে উল্লাস প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে তার স্ত্রী সারা নেতানিয়াহু এবং নিউইয়র্ক সিটির মেয়র এরিক অ্যাডামসও উপস্থিত ছিলেন।
ভাষণে নেতানিয়াহু ইরানের সঙ্গে ইসরায়েলের কথিত যুদ্ধের প্রসঙ্গ টানেন এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানান। তিনি তার কোটে একটি কিউআর কোডযুক্ত পিন লাগিয়ে এসেছিলেন এবং উপস্থিত প্রতিনিধিদের সেটি স্ক্যান করে হামাসের একটি ভিডিও দেখার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘হামাস ইসরায়েলে হামলা চালিয়েছে, তাই তারা প্রত্যুত্তর দিচ্ছে।’
নেতানিয়াহু দাবি করেন, ইসরায়েলের সেনাবাহিনী ইতিহাসের অন্যতম বড় সামরিক সফলতা অর্জন করেছে। তবে তিনি স্বীকার করেন, গাজায় এখনো হামাসের যোদ্ধারা রয়ে গেছে, যাদের নির্মূল করতে আরও সময় প্রয়োজন। বিশ্ববাসীর প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘অনেকেই ৭ অক্টোবরের হামলার কথা ভুলে গেছেন, কিন্তু ইসরায়েলিরা তা কখনো ভুলবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত সব জিম্মিকে মুক্ত করা না যাবে, ততক্ষণ ইসরায়েল থামবে না।’
এদিকে, নেতানিয়াহুর বক্তব্যের আগে ইসরায়েলি সেনারা গাজা সীমান্তে লাউডস্পিকার স্থাপন করে, যাতে গাজার বাসিন্দারা তার ভাষণ শুনতে পান। জিম্মিদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘সবাইকে উদ্ধার না করা পর্যন্ত থামব না।’
অন্যদিকে, হামাসের উদ্দেশে তার বার্তা ছিল, যদি তারা অস্ত্র ফেলে দিয়ে জিম্মিদের মুক্তি দেয়, তাহলে যুদ্ধ তাৎক্ষণিকভাবে শেষ হবে।
তিনি আরও জানান, যুদ্ধ শেষে গাজাকে নিরস্ত্রীকরণ করা হবে, নিরাপত্তার নিয়ন্ত্রণ নেবে ইসরায়েল এবং সেখানে ইসরায়েলের সঙ্গে কাজ করবে এমন একটি বেসামরিক সরকার গঠন করা হবে।

নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন





















