- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- ইসলামী বই
- উলামায়ে দেওবন্দ
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
পাকিস্তানি ট্যাংকারে ইসরায়েলি ড্রোন হামলা
- আপডেটেড: সোমবার ২৯ Sep ২০২৫
- / পঠিত : ৩৭ বার

ইয়েমেন উপকূলে ২৪ জন পাকিস্তানি নাবিকসহ একটি গ্যাস ট্যাংকারে ইসরায়েলি ড্রোন হামলায় ভয়াবহ আগুন লেগেছে। হামলার পর প্রাণ বাঁচাতে জাহাজ ত্যাগ করলেও, অভিযোগ উঠেছে, ইয়েমেনের কর্তৃপক্ষ নাবিকদের জ্বলন্ত জাহাজটিতে ফিরে যেতে বাধ্য করে। তবে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, সব নাবিক এখন নিরাপদে আছেন।
সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, ‘ক্লিপার গ্যাস ক্যারিয়ার’ নামের ট্যাংকারটি গত ১৬ সেপ্টেম্বর রাতে ইয়েমেনের রাস ইসা বন্দরের কাছে পণ্য খালাস শেষে তিনটি ড্রোন হামলার শিকার হয়। নাবিকদের ভাষ্যমতে, তৃতীয় হামলায় ট্যাংকারটিতে আগুন ধরে গেলে তারা জীবনরক্ষাকারী ভেলায় চড়ে জাহাজ ত্যাগ করেন।
পরবর্তীতে ইয়েমেনের কর্তৃপক্ষ নাবিকদের উদ্ধার করলেও তাদের আবার জ্বলন্ত জাহাজটিতে ফিরে যাওয়ার নির্দেশ দেয়। নিকটবর্তী অন্যান্য জাহাজ ও বন্দর অবকাঠামো রক্ষার জন্য ট্যাংকারটি বন্দর থেকে দূরে সরিয়ে নিতে বলা হয়। নাবিকরা দাহ্য গ্যাসের কারণে বিস্ফোরণের ঝুঁকির কথা জানিয়ে ফিরতে অস্বীকৃতি জানালেও কর্মকর্তারা তাতে কর্ণপাত করেননি বলে অভিযোগ। অবশেষে জাহাজটি উপকূল থেকে সাত মাইল দূরে নোঙর করা হয়।
এক নাবিক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পাঠানো এক বার্তায় তাদের দুর্দশার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, ট্যাংকার থেকে গ্যাস চুইয়ে পড়ছিল, আগুন নেভানোর কোনো সরঞ্জাম ছিল না এবং তারা ঠিকমতো ঘুমাতে বা খেতে পারছিলেন না। তিনি অভিযোগ করেন, ‘কর্তৃপক্ষ আমাদের নিরাপত্তার চেয়ে পণ্যের সুরক্ষাকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছে।' যদিও নাবিকরা ২০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে আগুন নেভাতে সাহায্য করেন, তবুও তাদের জাহাজ ছাড়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি।
পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর ঘটনাটি নিশ্চিত করে জানিয়েছে, সব পাকিস্তানি নাগরিকসহ ট্যাংকারের পুরো নাবিকদল এখন নিরাপদে আছে। ট্যাংকারটি ইয়েমেনের জলসীমা ত্যাগ করেছে এবং সরকার ইয়েমেনি কর্মকর্তা ও নাবিকদের পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছে।
এই হামলাটি এ অঞ্চলের ক্রমবর্ধমান উত্তেজনাকে আবারও সামনে এনেছে। গাজা নিয়ে হুতিদের বিভিন্ন পদক্ষেপের প্রেক্ষাপটে ইসরায়েল প্রায়ই ইয়েমেনের বিভিন্ন স্থানে হামলা চালায় বলে জানা যায়, তবে এই ঘটনা আন্তর্জাতিক জাহাজ চলাচলের জন্য নতুন উদ্বেগ তৈরি করেছে।

নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন





















