- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- ইসলামী বই
- উলামায়ে দেওবন্দ
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
মণিরামপুর বিএনপির সাবেক সভাপতি মোঃ আবু মুছা সাহেব এর ইন্তেকালে রশীদ বিন ওয়াক্কাসের শোক প্রকাশ
- আপডেটেড: শনিবার ০৪ Oct ২০২৫
- / পঠিত : ১০১ বার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ মণিরামপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মুছা আর নেই। শনিবার (৪ অক্টোবর) ভোররাত অনুমান ৩টা ২০ মিনিটের দিকে যশোর কুইন্স হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন। (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
দীর্ঘ রাজনৈতিক জীবনে আলহাজ্ব মুছা ছিলেন মনিরামপুরে বিএনপির অবিচ্ছেদ্য অংশ। ১৯৭৮ সালে বিএনপি প্রতিষ্ঠার পর তিনি উপজেলা বিএনপির প্রথম সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। এরপর টানা ১২ বছর সাধারণ সম্পাদক ও ১২ বছর উপজেলা সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। আশির দশকে তিনি উপজেলা চেয়ারম্যান এবং তিন দফা ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে জনপ্রিয়তার প্রমাণ রাখেন।
আদর্শিক রাজনীতি, ত্যাগ, স্বচ্ছতা ও দুর্নীতিমুক্ত জীবনধারার কারণে তৃণমূল কর্মীদের কাছে তিনি ছিলেন আস্থা ও প্রেরণার প্রতীক। আওয়ামী লীগ সরকারের সময় একাধিকবার হয়রানিমূলক মামলায় কারাভোগ করেছেন তিনি। ১৯৯০ সালে তাঁর ছোট ভাই সন্ত্রাসীদের হামলায় প্রাণ হারান, পরিবারও বহুবার নির্যাতনের শিকার হয়। তবুও কোনোদিন দল থেকে বিচ্যুত হননি তিনি।
মোহাম্মদ মুছার মৃত্যুতে মনিরামপুরসহ যশোরের বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তৃণমূল কর্মীরা বলছেন, “মুছা ভাই শুধু একজন নেতা ছিলেন না, তিনি ছিলেন আমাদের অভিভাবক। তাঁর মৃত্যুতে আমরা একজন সৎ ও ত্যাগী কাণ্ডারি হারালাম।”
আলহাজ্ব আবু মুছার ইন্তেকালে জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ এর সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ও যশোর-৫ আসনের সংসদ সদস্য পদ প্রার্থী মাওলানা রশীদ বিন ওয়াক্কাস বলেন। আবু মুছা চাচা ছিলেন আমার পিতা মুফতী মুহাম্মদ ওয়াক্কাস রহঃ এর আস্থাভাজন।২০১৮ সালের নির্বাচনে মুফতী মুহাম্মদ ওয়াক্কাস রহঃ কে বিজয়ী করতে অক্লান্ত পরিশ্রম করেছিলেন। হে আল্লাহ উনার যাবতীয় ভুলত্রুটি মাফ করে দিয়ে জান্নাতুল ফেরদাউস নসিব করুন(আমিন)
যুব জমিয়ত বাংলাদেশ মণিরামপুর উপজেলা শাখার আহ্বায়ক মাওলানা আশরাফ ইয়াছিন ও সদস্য সচিব মাওলানা হাসান আল মামুন আলহাজ্ব মোঃ আবু মুছা সাহেব এর ইন্তেকালে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন।

নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন





















