- প্রথম পাতা
- অপরাধ
- অর্থনীতি
- আইন আদালত
- আন্তর্জাতিক
- আবহাওয়া
- ইসলামী বই
- উলামায়ে দেওবন্দ
- এক্সক্লুসিভ
- কৃষি
- খেলাধুলা
- জাতীয়
- জেলা সংবাদ
- ঈশ্বরদী
- কক্সবাজার
- কিশোরগঞ্জ
- কুড়িগ্রাম
- কুমিল্লা
- কুষ্টিয়া
- খাগড়াছড়ি
- খুলনা
- গাইবান্ধা
- গাজীপুর
- গোপালগঞ্জ
- চট্টগ্রাম
- চাঁদপুর
- চাঁপাইনবাবগঞ্জ
- চুয়াডাঙ্গা
- জয়পুরহাট
- জামালপুর
- ঝালকাঠি
- ঝিনাইদহ
- টাঙ্গাইল
- ঠাকুরগাঁও
- ঢাকা
- দিনাজপুর
- নওগাঁ
- নড়াইল
- নরসিংদী
- নাটোর
- নারায়ণগঞ্জ
- নীলফামারী
- নেত্রকোনা
- নোয়াখালী
- পঞ্চগড়
- পটুয়াখালী
- পাবনা
- পিরোজপুর
- ফরিদপুর
- ফেনী
- বগুড়া
- বরগুনা
- বরিশাল
- বাগেরহাট
- বান্দরবান
- ব্রাহ্মণবাড়িয়া
- ভোলা
- ময়মনসিংহ
- মাগুরা
- মাদারীপুর
- মানিকগঞ্জ
- মুন্সীগঞ্জ
- মেহেরপুর
- মৌলভীবাজার
- যশোর
- রংপুর
- রাঙ্গামাটি
- রাজবাড়ী
- রাজশাহী
- লক্ষ্মীপুর
- লালমনিরহাট
- শরীয়তপুর
- শেরপুর
- সাতক্ষীরা
- সাতক্ষীরা
- সিরাজগঞ্জ
- সিলেট
- সুনামগঞ্জ
- হবিগঞ্জ
- তথ্যপ্রযুক্তি
- ধর্ম
- নির্বাচন
- প্রবাস
- বাংলাদেশ
- বিনোদন
- ব্যবসা-বানিজ্য
- রাজনীতি
তিস্তার চরে ৫ মিনিটের তাণ্ডব: লণ্ডভণ্ড ৫০০ ঘরবাড়ি
- আপডেটেড: সোমবার ০৬ Oct ২০২৫
- / পঠিত : ৪০ বার

রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলায় তিস্তা নদীর চরাঞ্চলে বয়ে যাওয়া মাত্র পাঁচ মিনিটের এক প্রচণ্ড টর্নেডোতে দুটি ইউনিয়নের পাঁচ শতাধিক বাড়িঘর লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে। আকস্মিক এই ঝড়ের তাণ্ডবে উপড়ে গেছে অসংখ্য গাছপালা। এ ঘটনায় ঘর ও গাছের নিচে চাপা পড়ে অন্তত ২০ জন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে পাঁচজনকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঘটনাটি ঘটে রবিবার সকাল ১০টার দিকে উপজেলার আলমবিদিতর ও নোহালী ইউনিয়নের দুর্গম চর এলাকায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, মুষলধারে বৃষ্টির মধ্যেই হঠাৎ করে টর্নেডোটি আঘাত হানে এবং কিছু বুঝে ওঠার আগেই সবকিছু তছনছ করে দিয়ে যায়।
ক্ষতিগ্রস্ত আলমবিদিতর ইউনিয়নের হাজীরহাটের বাসিন্দা আলমগীর হোসেন বলেন, ‘হঠাৎ ঘূর্ণিঝড়ে আমার ২টি পাকা ঘর ভেঙে গেছে। ঘরের টিন উড়ে গেছে। আমার শিশুসন্তান শান্তর মাথা ফেটেছে ও পা ভেঙেছে। তাকে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেছি।’ একই এলাকার সরদারপাড়ার বাসিন্দা পারভিন বেগম জানান, ঝড়ে তার দুটি ঘরই পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে যাওয়ায় দুই ছেলেমেয়েকে নিয়ে তিনি অসহায় অবস্থায় পড়েছেন।
স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদ সূত্রে জানা গেছে, নোহালী ইউনিয়নে প্রায় ৩০০ এবং আলমবিদিতর ইউনিয়নে প্রায় ২০০ কাঁচা ও আধাপাকা ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। নোহালী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আশরাফ আলী এবং আলমবিদিতর ইউনিয়নের প্রশাসক আফতাবুজ্জামান চয়ন নিজ নিজ ইউনিয়নের ক্ষয়ক্ষতির এই চিত্র তুলে ধরেন।
এদিকে, এলাকাটি দুর্গম হওয়ায় প্রাথমিকভাবে ক্ষয়ক্ষতির খবর পেতে বিলম্ব হয়। খবর পাওয়ার পরপরই উপজেলা প্রশাসন উদ্ধার ও ত্রাণ তৎপরতা শুরু করেছে। গঙ্গাচড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদ হাসান মৃধা জানিয়েছেন, ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে তাৎক্ষণিকভাবে শুকনো খাবার বিতরণ শুরু হয়েছে। তিনি আরও বলেন, আহতদের চিকিৎসা এবং যাদের ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে, তাদের সংস্কারের জন্য প্রয়োজনীয় সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজ কমেন্ট করার জন্য প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে লগইন করুন





















