৪৫টি জাহাজের ওই বহরটি গাজায় অবরোধ ভেঙে ফিলিস্তিনিদের জন্য মানবিক সহায়তা পৌঁছানোর চেষ্টা করে।ওব্রি বলেন, এখন ফ্রান্সের জন্য সত্যিকারের পদক্ষেপ নেওয়ার সময়। তিনি তার দলের জাতীয় সমন্বয়ক ম্যানুয়েল বোম্পার্দের বক্তব্যের প্রতিধ্বনি করেন। তিনি ফরাসি টেলিভিশন চ্যানেল এলসিআই-তে বলেন, ফ্রান্সের এখন কিছু বলা উচিত।
ফ্রান্স আনবাউডের নেতা জঁ-লুক মেলঁশো শনিবার ফরাসি সরকারের ‘কাপুরুষতা’র নিন্দা করেন। তিনি উল্লেখ করেন, অন্যান্য দেশের আটক নাগরিকদের ইতোমধ্যে ইসরাইল থেকে ফেরত পাঠানো হয়েছে।
তিনি এক্স-এ লিখেন, (ফরাসি) সংসদ সদস্যদের তাদের নিজস্ব পরিষদও উপেক্ষা করছে। আমাদের এটি মনে রাখা উচিত।
অন্যদিকে, ম্যাখোঁ সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও বর্তমান ইউরোপীয় পার্লামেন্ট সদস্য নাথালি লুইজো পাল্টা মন্তব্য করে বলেছেন, ফ্রান্স যা করা দরকার তা-ই করছে এবং এই ফ্লোটিলায় থাকা ফরাসি নাগরিকদের কনসুলার সুরক্ষা দিচ্ছে।
নাথালি লুইজো ফ্রান্স আনবাউডের ফ্লোটিলায় অংশগ্রহণকে ‘উদ্বেগজনক’ বলে অভিহিত করেন। তিনি ফরাসি চ্যানেল ফ্রান্স ৩-কে বলেন, এটা কি সত্যিই ফিলিস্তিনিদের ও গাজায় তাদের দুর্দশাকে সামনে আনার প্রচেষ্টা, নাকি কেবল আত্মপ্রচারের কৌশল? আমার আশঙ্কা, দ্বিতীয়টাই বেশি।